by Team CAPS, 0 Comments
Since the rise of civilization bricks have been playing an important role for construction of houses and other infrastructure. As in our country we do not have any unlimited source of rocks, brick remains the major constructional material in our country for any construction. The prime material is top-soil from agricultural lands, river floodplains are used for making the green bricks and in the main source of energy to burn those bricks using the low graded coal and domestic fire wood. From the raw material to the end of the process of brick producing in our country is not friendly to our soil, air, environment and human health. In this modern age, we are still using age-old-technology in brick manufacturing industries. This process is threatening to our sustainable environment and development.
by Team CAPS, 0 Comments
জনসংখ্যা বলতে কোনো নিদির্ষ্ট জাতি বা ভৌগোলিক এলাকার মোট লোকসংখ্যাকে বুঝায়, জনসংখ্যা ছাড়া কোনো সমাজ বা রাষ্ট্র গঠিত হতে পারে না। ১৯৮৭ সালের ১১ জুলাই বিশ্বের জনসংখ্যা ৫০০ কোটিতে উন্নীত হয়। জনসংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় বিশ্ববাসী উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে এবং এটি সমাধানের পথ খুঁজতে থাকে। এই ধারাবাহিকতায় ইউএনডিপির গভানর্্যান্স কাউন্সিল প্রতি বছর এই দিনটিকে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস হিসেবে পালন করার প্রস্তাব করে। পরবতীের্ত জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ১৯৮৯ সাল থেকে বিশ্বজুড়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্য নিয়ে বিভিন্ন প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে প্রতি বছর ১১ জুলাই “বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালন” করে আসছে। “জনসংখ্যা দিবস ২০১৮” এর প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে “ঋধসরষু চষধহহরহম রং ধ ঐঁসধহ জরমযঃ” অথার্ৎ “পারিবারিক পরিকল্পনা একটি মানব অধিকার”।
by Team CAPS, 0 Comments
7.6 billions or more! The Mother Earth is carrying more than 7 billion children. The population of the world is increasing at a dangerous weight rate. In order to create and increase awareness on this daunting issue, an annual event was established by the then-Governing Council of the United Nations Development Programme in 1989.
by Team CAPS, 0 Comments
রাষ্ট্র গঠনের অন্যতম একটি মূল উপাদান হলো ‘জনসংখ্যা’। প্রতি বছর ১১ জুলাই বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব দেশেই বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত হয়ে আসছে। দিবসটি পালনের উদ্দেশ্য হচ্ছে, জনসংখ্যা বিষয়ক সমস্যাগুলো সবাইকে জানানো এবং তা গুরুত্ব দিয়ে সমাধান করা। ১৯৮৭ সালের ১১ জুলাই বিশ্বের জনসংখ্যা ৫০০ কোটিতে উন্নীত হয় এবং পরবর্তী সময়ে ইউএনডিপির গভার্ন্যান্স কাউন্সিল প্রতি বছর এই দিনটিকে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস হিসেবে পালন করার প্রস্তাব করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ বিশ্বজুড়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্য নিয়ে ১৯৮৯ সাল থেকে জাতিসংঘের উদ্যোগে বিভিন্ন প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালন করে আসছে। প্রতি বছরের মতো বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস ২০১৮-এর প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘Family Planning is a Human Right’ অর্থাৎ ‘পারিবারিক পরিকল্পনা একটি মানব অধিকার’।
by Team CAPS, 0 Comments
প্রকৃতিতে বিস্ময়কর পরিবর্তন প্রতিনিয়ত ঘটে চলেছে যার ফলে হুমকির সম্মুখীন প্রাণীকুল, ইতোমধ্যেই বিলুপ্তি হয়ে গেছে অনেক প্রজাতি। আমরা আমাদের চারপাশে যদি একটু লক্ষ করি তাহলেই খুঁজে পাব এ পরিবর্তন। যেমন- তাপমাত্রা বৃদ্ধি, গ্রীষ্মকাল বৃদ্ধি পেয়েছে অপরদিকে শীতকাল হ্রাস পেয়েছে। অন্যদিকে শুধু যে বর্ষাকালে বৃষ্টি হচ্ছে এমন না অন্যান্য মৌসুমেও বৃষ্টিপাত হচ্ছে ব্যাপক, এর ফলে প্রায় প্রতি বছরই বন্যা দেখা দিচ্ছে। এ সবই প্রকৃতির বিস্ময়কর পরিবর্তন এর ফলে ঘটেছে। এ পরিবর্তন এর জন্য গবেষকরা মানুষের কর্মকাণ্ডকে দায়ী করেছেন, বিশেষজ্ঞরা গবেষণার মাধ্যমে যে ফলাফলগুলো পেয়েছেন তার বেশিরভাগই মানুষের কর্মকাণ্ড দায়ী করে। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের অন্যান্য দুর্যোগের মধ্যে একটি অন্যতম দুর্যোগ হলো পাহাড় ধস। বিশ বছর আগেও পাহাড় ধস আমাদের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ ছিল না। কিন্তু বর্তমানে আবহাওয়া ও জলবায়ু তথা পরিবেশ পরিবর্তনের ফলে এটি দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শুধু যে প্রাকৃতিক কারণে পাহাড় ধস হচ্ছে তা নয় এর পেছনে রয়েছে মানব সৃষ্ট অনেক কারণ।