পাওয়ার সেক্টর, সড়ক পরিবহন, স্টিল শিল্প, হাইড্রোজেন জ্বালানি এবং কৃষি—এই ৫টি গুরুত্বপূর্ণ খাতকে আগামী ১২ মাসের মধ্যে অর্থাৎ কপ২৮ আগে ডিকার্বনাইজেশন বা কার্বনমুক্তকরণকে গতিশীল করতে ২৫টি সমন্বিত উদ্যাগের মাধ্যমে একটি অ্যাকশন প্লান করা হয়েছে। এই প্লানের মাধ্যমে সস্তায় ও সহজলভ্যভাবে ক্লিন এনার্জি মানুষের দৌরগোড়ায় পৌঁছে যাবে বলে বিশ্বনেতারা আশাবাদী।
জাতিসংঘ বলছে, ভূ-রাজনীতির কারণে জ্বালানি, খাদ্য ও পানির সংকটে আছে বিশ্বের কয়েক কোটি মানুষ। আর তাই, ২০৩০ সালের মধ্যে ৪৫ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ কমানোর উপর জোর দিয়েছে সংস্থাটি। কিন্তু, হতাশাই যেনো এই সম্মেলনের রেওয়াজ। যা উঠে এলো জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্থনিও গুতেরেসের কণ্ঠেও, তিনি বললেন, জলবায়ু নরকের মহাসড়কে বিশ্ব। কারণ, গেলো এক বছরে জাতিসংঘ সম্মেলনের অর্জনের খাতাটা প্রায় শুন্য। সম্মেলনের তৃতীয় দিনের আলোচনায় ছিলো যুদ্ধ পরিস্থিতিতে জ্বালানি সংকট, নিরাপদ খাদ্য আর জলাবায়ু জনিত ক্ষয়ক্ষতির অর্থ যোগান। এবারও ক্ষতিপূরণ আর জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় আধুনিক প্রযুক্তি পাওয়ার দাবি জানাচ্ছেন বাংলাদেশসহ ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো।