by Team CAPS, 0 Comments
শপিংয়ের নাম শুনলে মন ভালো হয় না এমন কোনো মানুষ হয়তো খঁুজে পাওয়া যাবে না। কেনাকাটা সবার পছন্দের বিষয়। শপিং মলগুলোতে সারা বছর বেচাকেনার চাপ লেগেই থাকে; বিশেষ করে ঈদ এবং পূজাতে দোকানিদের হিমশিম খেতে হয়। উঁচু ভলিউমে গান শুনা, কেনাকাটা, আর এর এক ফঁাকে খাওয়া-দাওয়ায় জমজমাট অবস্থা। আর এ জমজমাট অবস্থার মধ্যে একটু অসচেতনতা বিপদের কারণ হয়ে দঁাড়াতে পারে। এত আনন্দের ভিড়ে কখনো কি আমরা ভেবে দেখেছি, মুহূতের্ই আনন্দ কান্নায় পরিণত হতে পারে। আমাদের দেশে বেশিরভাগ শপিং মলগুলোই নিরাপত্তার পরোয়া না করেই চলছে। এত বেশি অনিয়ম, যে এখন অনিয়ম দেখলেই আমরা এড়িয়ে চলি। কথায় আছে “সবর্ অঙ্গে ব্যথা, ওষুধ দেব কোথা”? আমাদের শপিং সেন্টারগুলোতে প্রচুর অনিয়ম। শপিং সেন্টারের পরিবেশ খুবই খারাপ; নেই পযার্প্ত অগ্নিনিবার্পক ব্যবস্থা, প্রতিনিয়ত ঘটছে শব্দ দূষণ, প্রতিদিনই কোনো না কোনো লিফট দুঘর্টনা, অনেক শপিং সেন্টারেরই পাকির্ং ব্যবস্থা নেই। এসব বিষয়ের সমাধানের পদক্ষেপ আমাদের এখনই নিতে হবে।
by Team CAPS, 0 Comments
প্রকৃতি পরিবতর্নশীল এবং এটিই প্রকৃতির নিজস্ব নিয়ম। প্রকৃতির নিয়মের বাহিরে কিছু ঘটাতে গেলে এর প্রতিদান প্রকৃতি নিজেই দিয়ে থাকে যার ফল বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুযোর্গ।
by Team CAPS, 0 Comments
জনসংখ্যা বলতে কোনো নিদির্ষ্ট জাতি বা ভৌগোলিক এলাকার মোট লোকসংখ্যাকে বুঝায়, জনসংখ্যা ছাড়া কোনো সমাজ বা রাষ্ট্র গঠিত হতে পারে না। ১৯৮৭ সালের ১১ জুলাই বিশ্বের জনসংখ্যা ৫০০ কোটিতে উন্নীত হয়। জনসংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় বিশ্ববাসী উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে এবং এটি সমাধানের পথ খুঁজতে থাকে। এই ধারাবাহিকতায় ইউএনডিপির গভানর্্যান্স কাউন্সিল প্রতি বছর এই দিনটিকে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস হিসেবে পালন করার প্রস্তাব করে। পরবতীের্ত জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ১৯৮৯ সাল থেকে বিশ্বজুড়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্য নিয়ে বিভিন্ন প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে প্রতি বছর ১১ জুলাই “বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালন” করে আসছে। “জনসংখ্যা দিবস ২০১৮” এর প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে “ঋধসরষু চষধহহরহম রং ধ ঐঁসধহ জরমযঃ” অথার্ৎ “পারিবারিক পরিকল্পনা একটি মানব অধিকার”।
by Team CAPS, 0 Comments
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অনেক নদী। কিন্তু বতর্মানের চিত্রটা একটু ভিন্ন। বাংলাদেশের প্রাণ কেন্দ্র ঢাকা নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূণর্ এলাকাগুলোয় বষার্কালে আসতে না আসতেই দেখা যায় অনেক নদ-নদী ছোট ছোট সৈকত। সমুদ্র সৈকত দেখার জন্য নগরবাসীকে কষ্ট করে সুদূর কক্সবাজার, কুয়াকাটা যেতে হয় না। মিরপুর ১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, মোহাম্মদপুর, শ্যামলী, মালিবাগ এই এলাকাগুলোতে গেলেই দেখতে পায় সমুদ্র সৈকত। যে সব রাস্তায় বাস, ট্রাক, প্রাইভেট কার, রিকশা চলাচল করে বষার্কাল আসলে মাঝেমধ্যে নৌকাও দেখা যায় এ সব রাস্তায়।