Climate change is not a recent phenomenon. Warmer temperatures are changing weather patterns and disrupting nature’s normal balance. This poses numerous dangers to humans and all other forms of life on Earth. The effects of climate change have become more acute in Bangladesh. It has experienced some of the strongest storms ever recorded, major flooding, and property losses over the last decade. Unfortunately, the country is already experiencing the worst effects of climate change, and these extreme weather events will only worsen without action. Now the effects of climate change in Bangladesh with the eighth-largest population in the world are being felt heavily. This may have serious consequences for the rest of the world, ranging from problems with economic growth to severe social unrest. On the International Day for Disaster Reduction (IDDR), every person and government is asked to take part in building more disaster-resistant communities and nations. The United Nations General Assembly designated October 13 as the International Day for Natural Disaster Reduction as part of its declaration of the International Decade for Natural Disaster Reduction (IDNDR). The Sendai Framework’s Target G, which significantly increases the availability and access to multi-hazard early warning systems and disaster risk information and assessments for people by 2030, will be the focus of the 2022 International Day.
বায়ুদূষণ বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর মূল কারণ হলো, মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর বায়ুদূষণের বিরূপ প্রতিক্রিয়া। প্রতিনিয়ত দূষিত হচ্ছে বায়ু, প্রভাব ফেলছে স্বাস্থ্যের ওপর। তাই এ মুহূর্তে যদি দূষণ রোধে বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নেয়া না হয়, বর্তমান ও পরবর্তী প্রজন্মকে বায়ুদূষণের কারণে অনেক বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুযায়ী, বায়ুদূষণের কারণে প্রতি বছর সারা বিশ্বে প্রায় সাত মিলিয়ন মানুষের অকালমৃত্যু হয়। যার মধ্যে পরিবেষ্টিত বায়ুদূষণের কারণে ৪ দশমিক ২ মিলিয়ন এবং গৃহ অভ্যন্তরীণ বায়ুদূষণের কারণে ৩ দশমিক ৫ মিলিয়ন মানুষের মৃত্যু হয়। আবার যুক্তরাষ্ট্র ও সুইজারল্যান্ডভিত্তিক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ারের সর্বশেষ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, বায়ুদূষণের দিক দিয়ে ২০২০ ও ২০১৯ সালে শীর্ষ অবস্থানে ছিল বাংলাদেশ এবং বিশ্বের রাজধানী শহরগুলোর মধ্যে দূষণের দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল ঢাকা শহর।
সমাজ কাঠামো পরিবর্তনের অন্যতম উপাদান হলো শিল্পায়ন। যেখানে কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থা থেকে সমাজ ক্রমান্বয়ে শিল্প উৎপাদন ব্যবস্থার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। এ পরিবর্তনের মূলে রয়েছে উৎপাদন ব্যবস্থায় প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতির ব্যবহার। শিল্পায়ন সমাজের মধ্যে নিয়ে আসে প্রযুক্তির ছোঁয়া, ফলে সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে লক্ষ করা যায় পরিবর্তন। শিল্পায়নের ফলে সুদূরপ্রসারী পরিবর্তন আসে মানুষের জীবন-জীবিকায়। আর্থসামাজিক প্রক্রিয়ার একটি অংশ হিসেবে শিল্পায়নের উদ্ভাবন ঘটলেও বর্তমান সময়ে শিল্পায়ন শব্দটির সঙ্গে পরিবেশগত শব্দটি ওতপ্রোতভাবে জড়িত, যেখানেই শিল্পায়ন হচ্ছে সেখানে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ। এ শিল্পায়নের গতিতে পিছিয়ে নেই বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশও। বাড়তি জনগণের ঊর্ধ্বমুখী চাহিদা মেটাতে শিল্প উৎপাদন ব্যবস্থার প্রসার ঘটছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতিনিয়ত নানা ধরনের শিল্প-কারখানা স্থাপিত হচ্ছে। উল্লেখযোগ্য শিল্প হচ্ছে ট্যানারি ও পোশাক। অন্যদিকে স্থাপত্য শিল্পের উন্নতির কারণে নিত্যনতুন স্থাপনার জন্য জোগান দিতে হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের নির্মাণসামগ্রীর। নির্মাণসামগ্রীর মধ্যে অন্যতম উপাদান ইট ও সিমেন্ট। প্রতিটি শিল্প বিভিন্নভাবে দূষিত করছে মাটি, পানি, বায়ু, নদীসহ ভূগর্ভস্থ পানিও। বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) বিভিন্ন গবেষণা থেকে দেখা যায় যে মোট বায়ুদূষণের ৫০ শতাংশেরও বেশি, নদীদূষণের প্রায় ৬০ শতাংশ এবং শব্দদূষণের প্রায় ৩০ শতাংশ শিল্প-কারখানা থেকে সৃষ্ট।
ঈদের ছুটিতে রাজধানী ঢাকায় বায়ু দূষণ কমলেও শনিবার (৭ মে) আবারও তা বেড়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বায়ুর মান যাচাই-বিষয়ক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ‘এয়ার ভিজুয়াল ইনডেক্স’ এর মাত্রা অনুযায়ী, ঢাকায় ৩ মে ঈদের দিন যেখানে বায়ু দূষণের মাত্রা ছিল গড়ে ২১ থেকে ৪৫ একিউআই, সেখানে শনিবার তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৯।
আমাদের প্রাণের শহর ঢাকা বসবাসের অযোগ্য- চলতি বছর এমনই এক ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাজ্যের ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট। বসবাসের অযোগ্য হওয়ার অনেক কারণের মধ্যে ‘দূষণ’ ও ‘যানজট’ উল্লেখযোগ্য। প্রকৃতপক্ষে দূষণ ও যানজট আন্তঃসম্পর্কিত। সড়কে দীর্ঘ যানজট বায়ুদূষণ বৃদ্ধিতে মুখ্য ভূমিকা রাখে। ঢাকার মতো এত যানজট পৃথিবীর অন্য কোনো মেগাসিটিতে নেই। জনবহুল এই শহরে সকাল বেলায় এখন আর পাখির ডাকে ঘুম ভাঙে না। সে জায়গায় অবস্থান নিয়েছে গাড়ির হর্নের বিকট শব্দ। একটা সময় ঢাকা মসজিদের শহর নামে পরিচিত থাকলেও এখন সুধীজন ঢাকাকে গাড়ি আর যানজটের শহর বলে আখ্যা দিয়ে থাকেন। গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘নামবিও’ কর্তৃক প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড ট্রাফিক ইনডেক্স-২০১৯ এর তথ্য অনুযায়ী, যানজটের দিক দিয়ে ঢাকা প্রথম স্থানে রয়েছে। ২০১৮ সালে এর অবস্থান ছিল দ্বিতীয়। মাত্র তিন বছর আগেও ঢাকা তৃতীয় স্থানে ছিল। যানজটের মূল কারণ হিসেবে ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার বৃদ্ধিকে দায়ী করা হচ্ছে।
September 27 was the World Tourism Day. The 2020 edition of the Day, with the theme of “Tourism and Rural Development”, will celebrate the unique role that tourism plays in providing opportunities outside of big cities and preserving cultural and natural heritage all around the world. This day was celebrated all over the world to encourage tourists.
Currently, people are using cars so much that traffic is one of the major problems in many countries of the world. To solve this problem worldwide, every year on September 22, the “World Car-Free Day” is celebrated in many countries. The first “World Car-Free Day” was celebrated in 2000 and in our country the day was celebrated by some people and individual organization in 2006 on their own initiative. From 2016 onwards, the government here started celebrating this day. The purpose of this day is to set aside just a single day each month for taking vehicles off the road, doing renovations, providing free spaces for sports or diversion, giving people some relief from the mechanical life.
বিংশ শতাব্দীতে মানুষ যেমন জীবনযাত্রার মান উন্নত করেছে, তেমনি নিজেদের সৃষ্ট কারণেই অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। আমাদের এই বাংলাদেশ আয়তনে ছোট হলেও জনসংখ্যা বেশি। বিপুল জনসংখ্যার চলাচলের সুবিধার্থে রাস্তায় রয়েছে লাখ লাখ গাড়ি, কিন্তু রাস্তার আয়তন ছোট হওয়ায় বাড়ছে যানজট। আমাদের প্রাণের শহর ঢাকা বসবাসের অযোগ্য, ২০১৮ সালে এমনই এক ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাজ্যের ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট। বসবাসের অযোগ্য হওয়ার অনেক কারণের মধ্যে ‘দূষণ’ ও ‘যানজট’ অন্যতম। দূষণ ও যানজট আন্তঃসম্পর্কিত। সড়কে দীর্ঘ যানজট বায়ুদূষণ বৃদ্ধিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে থাকে। ঢাকা মেগাসিটিতে অন্তর্ভুক্ত হলেও ঢাকার মতো এত যানজট অন্য কোনো মেগাসিটিতে নেই। জনবহুল এই শহরে সকালবেলায় এখন আর পাখির ডাকে ঘুম ভাঙে না, পাখির ডাকের জায়গায় অবস্থা নিয়েছে গাড়ির হর্নের বিকট শব্দ। একটা সময় ঢাকা মসজিদের শহর নামে পরিচিত থাকলেও এখন সুধীজনরা ঢাকাকে গাড়ি আর যানজটের শহর বলে আখ্যা দিয়ে থাকেন। গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘নামবিও’ কর্তৃক প্রকাশিত ‘ওয়ার্ল্ড ট্রাফিক ইনডেক্স, ২০১৯’-এর তথ্য অনুযায়ী যানজটের দিক দিয়ে ঢাকা প্রথম স্থানে রয়েছে। ২০১৮ সালে দ্বিতীয় স্থানে ছিল। মাত্র তিন বছর আগেও বাংলাদেশ তৃতীয় স্থানে ছিল। যানজটের মূল কারণ হিসেবে ট্রাফিক আইনের প্রতি অবহেলা এবং ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার বৃদ্ধিকে দায়ী করা হচ্ছে।
World Cleanup Day is observed on the third Saturday of September every year in an effort to keep the country clean. This year it is being celebrated on 19 September 2020. It is an annual global social program and the main goal of celebrating this day is to make people aware of the need to dump garbage in certain places, to make people aware of the problems caused by garbage.
২০১৮ সালে আমাদের এই প্রাণের শহর ঢাকাকে বসবাস অযোগ্য ঘোষণা করেছে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক ইকোনোমিস্ট ইনটেলিজেন্স ইউনিট। আর এই বসবাস অযোগ্য হওয়ার একটি অন্যতম কারণ ঢাকার পরিবেশ। ঢাকার পরিবেশ দিনে দিনে আরও বেশি খারাপ হয়ে যাচ্ছে। পরিবেশের সবচেয়ে মূল্যবান উপাদানটি হলো বায়ু, যেই উপাদান ছাড়া আমরা বেঁচে থাকার কথা চিন্তা করতে পারি না। সেই উপাদানটি আমাদের অসচেতনার কারণে অনেক বেশি ক্ষতিগস্ত। সবাই জেনেও এমন সব কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়ে যাচ্ছি যার কারণে বায়ু দূষণের পরিমাণ যেমন বৃদ্ধি পাচ্ছে, ঠিক তেমনি দূষণের কারণে আমাদের ভোগান্তির পরিমাণ ও বেড়ে যাচ্ছে।